বেশ কিছু পাওয়ার প্লান্ট বন্ধ থাকায় গত মাসে দেশের কিছু কিছু অঞ্চলে লোডশেডিং হলেও বর্তমানে তা শূন্যে নেমে এসেছে বলে দাবি করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।
আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এই দাবি করেন।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বন্ধ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো আমরা ধীরে ধীরে চালু করছি। তেল ও আর্থিক স্বল্পতা ছিল। যারা তেল আনার কথা, যেসব প্রাইভেট বিদ্যুৎ কেন্দ্র, তারা আনতে পারছিলেন না। এ কারণে প্রথমদিকে দেড় হাজার মেগাওয়াটের মতো লোডশেডিং ছিল। তবে সেটা কমে এসেছে। পরে ৫০০ থেকে শূন্যে নেমে এসেছে।
একদিকে উৎপাদনের রেকর্ড, অন্যদিকে লোডশেডিং- এটা কেন, জানতে চাইলে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, উৎপাদনের রেকর্ড, সঙ্গে সর্বোচ্চ চাহিদাও আছে। কাজেই এখানে একটা পার্থক্য আছে। এবার বিগত ৫০ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল। সেটার জন্য আমরা কেউ প্রস্তুত ছিলাম না। অর্থের সংস্থান এবং তেলের চাহিদা, এ দুটোর সমন্বয় করতে যতটুকু সময় লেগেছে, সেই সময়ে গ্রামাঞ্চলসহ বিভিন্ন জায়গায় লোডশেডিং করতে হয়েছে। কিন্তু এখন পরিস্থিতি আগের চেয়ে ভালো।
এদিকে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর সাথে আজ সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের নন-রেসিডেন্ট হাইকমিশনার ডেরেক ল সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন । আলোচনাকালে ঢাকার সিঙ্গাপুর হাইকমিশনের চার্জ দ্য এফেয়ার্স শীলা পিল্লাই উপস্থিত ছিলেন।