অবরুদ্ধ গাজায় থামছে না ইসরাইলি বর্বরতা। দফার দফায় চলছে ইসরাইলি হামলা। প্রতি মুহূর্তে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। বাড়ছে স্বজনদের আহাজারি। হাসপাতালের বেডে কাঁতরাচ্ছে আহত সহস্র শিশু, বৃদ্ধসহ নানান বয়সী নারী-পুরুষ। গাজাবাসি প্রতিনিয়ত সাক্ষী হচ্ছে বর্ররতম গণহত্যার।
গাজায় ইসরাইলি হামলায় অন্তত ২৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। এছাড়া গেল এক সপ্তাহে নেতানিয়াহু বাহিনীর তাণ্ডবে উপত্যকায় প্রাণ গেছে ২৮৪ জনের। যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করে লেবাননেও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইলি সেনারা।
উপত্যকাটির মধ্যঞ্চলের দেইর আল বালাহ, নুসেইরাত ও দক্ষিণাঞ্চলের শরণার্থী শিবিরে মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ব্যাপক গোলাবর্ষণ করে নেতানিয়াহু বাহিনী। এতে হতাহত হন বেশ কয়েকজন।
চলমান হামলায় অঞ্চলটিতে নিহতের সংখ্যা ৪৫ হাজার ছুঁইছুঁই। এদের মধ্যে স্বাস্থ্যকর্মী ১ হাজারের বেশি। আহতের সংখ্যাও ছাড়িয়েছে ১ লাখ।
নেতানিয়াহু বাহিনীর ক্রমাগত হামলা থেকে বাদ যাচ্ছে না গাজার হাসপাতালগুলোও। কামাল আদওয়ান হাসপাতালে আগে থেকেই বিদ্যুৎ, পানি আর অক্সিজেনের অভাবে বিপাকে ছিলেন শত শত রোগী। ইসরাইলি অভিযান অব্যাহত থাকায় চিকিৎসাকেন্দ্রটি বন্ধের মুখে পড়েছে। ওষুধপত্র আর সরঞ্জামের অভাব থাকলেও হাসপাতালে ভিড় বাড়ছে আহতদের।
যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করে লেবাননেও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে নেতানিয়াহু বাহিনী। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাতে দক্ষিণাঞ্চলে ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইসরাইল। এতে বেশ কয়েকটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়া দেশটির উত্তরাঞ্চলের আক্কার এলাকাতেও হামলা চালায় ইসরাইল। এতে অন্তত একটি আবাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানায় লেবাননের গণমাধ্যম।
এদিকে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার শর্তে সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না বলে সাফ জানিয়েছেন ইসরাইলের অর্থমন্ত্রী। মার্কিন গণমাধ্যম ব্লুমবার্গকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ইসরাইলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার স্বার্থে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও দুই রাষ্ট্র সমাধানের বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করবেন।
এর আগে, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না করা পর্যন্ত সৌদি আরব ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেবে না বলে জানিয়েছিলেন দেশটির যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
গাজায় ইসরাইলি হামলায় অন্তত ২৮ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। এছাড়া গেল এক সপ্তাহে নেতানিয়াহু বাহিনীর তাণ্ডবে উপত্যকায় প্রাণ গেছে ২৮৪ জনের। যুদ্ধবিরতির চুক্তি লঙ্ঘন করে লেবাননেও হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরাইলি সেনারা।
অবরুদ্ধ গাজায় থামছে না ইসরাইলি বর্বরতা। উপত্যকাটির মধ্যঞ্চলের দেইর আল বালাহ, নুসেইরাত ও দক্ষিণাঞ্চলের শরণার্থী শিবিরে মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ব্যাপক গোলাবর্ষণ করে নেতানিয়াহু বাহিনী। এতে হতাহত হন বেশ কয়েকজন।
চলমান হামলায় অঞ্চলটিতে নিহতের সংখ্যা ৪৫ হাজার ছুঁইছুঁই। এদের মধ্যে স্বাস্থ্যকর্মী ১ হাজারের বেশি। আহতের সংখ্যাও ছাড়িয়েছে ১ লাখ।
নেতানিয়াহু বাহিনীর ক্রমাগত হামলা থেকে বাদ যাচ্ছে না গাজার হাসপাতালগুলোও। কামাল আদওয়ান হাসপাতালে আগে থেকেই বিদ্যুৎ, পানি আর অক্সিজেনের অভাবে বিপাকে ছিলেন শত শত রোগী। ইসরাইলি অভিযান অব্যাহত থাকায় চিকিৎসাকেন্দ্রটি বন্ধের মুখে পড়েছে। ওষুধপত্র আর সরঞ্জামের অভাব থাকলেও হাসপাতালে ভিড় বাড়ছে আহতদের।
এর আগে, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না করা পর্যন্ত সৌদি আরব ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেবে না বলে জানিয়েছিলেন দেশটির যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।